পুরুষের মানসিকতা ঠিক হলে সমাজ এমনিতেই ব্যালেন্স হয়ে যাবে। নবী ইউসুফকে ঘরে ঢুকিয়েও কুকাজ করাতে পারে নি। আর আপনি একটা নারী দেখলেই স্ক্যান করবেন তাহলে অস্থিরতা হবেই। অন্যের উপর দোষ না চাপিয়ে আসুন নিজের দোষ স্বীকার করি, নিজেকে দোষমুক্ত করার চেষ্টা করি।
এমন এক যুগ ছিলো যখন মুসলমান তো দূরের কথা হিন্দু পরিবারেরও কোন নারীকে বাড়ির বাইরে বেপর্দায় চলতে দেখা যেত না। আজ বড়ই কষ্টের সাথে বলতে হয় যে, বাড়ির বাইরে বের হলেই নজরে পড়ে যায় নারীর উলঙ্গ দেহ। নারীর সর্বাঙ্গ ঢেকে রাখা ফরয করেছে ইসলাম। বাঘ যেমন হরিনীর নরম গোশতের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে, হরিনীকে ছিড়ে ছিড়ে ভক্ষণ করে। একজন পুরুষের নজরে যখন এক নারীর অনাবৃত কোমল দেহ ফুটে উঠে তখন বাঘ ও হরিনীর মতই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।আজ নারীরা যদি তাদের দেহ- সৌষ্ঠব বস্ত্রাবৃত করে রাখতো তবে সারা দুনিয়া থেকে অর্ধেক অশান্তি দূর হয়ে যেত। ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় খৃষ্টান নারীরা বস্ত্রহীন দেহকে ফলাও করে দেখায়। আমরা যদি স্যাটেলাইট চ্যানেলে প্রচারিত অনুষ্ঠানের প্রতি, ইন্টারনেটের ধ্বংসাত্মক জিনিস গুলোর প্রতি আকৃষ্ট না হয়ে পর্দা করি, কুরআন পড়ি, নামায পড়ি, এক কথায় দ্বীনের সকল আইন মেনে চলি, তাহলে আমাদের অবস্থার পরিবর্তন হবেই।
No comments:
Post a Comment