জামাত-শিবির বি এন পি ছাড়া জিরো
আমার মনে হয় বাংলাদেশে জামাতে ইসলাম-শিবিরের মিশরের আন্দোলন থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত। মিশরের ব্রাদারহুড মিশরের ঘড়ির কাটা প্রাক ইতিহাসের মুসলিম শাসন বা ওমরের রাজত্বের দিকে ঠেলতে চাইলেও এখন উল্টো ফলই হয়েছে। মিশরের মুসলিম সরকার বা মরসি সরকার ফেল করছে এবং দেশ গৃহযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে। মিশরে যারা মোবারক বিরোধী আন্দোলন করেছিল তারা মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চায় নাই। পশ্চিমা স্টাইলের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছে। আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিল অর্থাৎ আন্দোলনের কোয়ালিশনের নেতৃত্ব দানকারী বড় সংঘটন ব্রাদারহুড। ব্রাদারহুডের অতি উৎসাহী ইয়ং কর্মীরা আন্দোলন হাইজাক করে ওমরের মত মুসলিম প্রশাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। এতে দেশের ১০% মাইনরিটি যাদের বেশীর ভাগই পশ্চিমা স্টাইলের উচ্চ শিক্ষিত, সেনা বাহিনীর একটি অংশ যারা গণতন্ত্র চায়, রাজনীতিবিদদের একটি
অংশ যারা গণতন্ত্র চায়। এই কোয়ালিশনের বেশীর ভাগকে বাদ দিয়ে ব্রাদারহুড মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করতে যেয়ে মিশরের ১২টি বাজিয়েছে। মিশরের মুসলিম প্রশাসন ফেল করে দেশ এনার্কির দিকে যাচ্ছে। ব্রাদার হুডের কারণে মিশর ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের বগুড়ার শিবিরের কর্মীদের নিহত হওয়ার পর আমি একটু নার্ভাস হয়েছিলাম কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল শিবিরের পক্ষে কোন মিডিয়া নাই, জনগণকেও আন্দোলন মুখি দেখা যাচ্ছে না। কাজেই জামাত-শিবির বাংলাদেশের রাজনীতিতে বি এন পি ছাড়া জিরো।
বি এন পি ছাড়া জামাত শিবির জিরো একথা মনে রেখেই সেকুলিয়ার রাজনীতিবিদদের এগুতে হবে। আমরা পূর্বেই বলেছি, আবারও বলছি পাকিস্তানের স্বৈরাচারী মুসলিম শাসনের বিরোধিতা করেই বাংলাদেশের দামাল ছেলের-দল মুক্তিযুদ্ধ করে সেকুলিয়ার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছিল। সেখানে মুক্তি যুদ্ধ বিরোধী জামাত-শিবিরের উত্থান সম্ভব না বলেই মনে হচ্ছে ।
Quddus Khan USA
আমার মনে হয় বাংলাদেশে জামাতে ইসলাম-শিবিরের মিশরের আন্দোলন থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত। মিশরের ব্রাদারহুড মিশরের ঘড়ির কাটা প্রাক ইতিহাসের মুসলিম শাসন বা ওমরের রাজত্বের দিকে ঠেলতে চাইলেও এখন উল্টো ফলই হয়েছে। মিশরের মুসলিম সরকার বা মরসি সরকার ফেল করছে এবং দেশ গৃহযুদ্ধের দিকে যাচ্ছে। মিশরে যারা মোবারক বিরোধী আন্দোলন করেছিল তারা মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চায় নাই। পশ্চিমা স্টাইলের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছে। আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিল অর্থাৎ আন্দোলনের কোয়ালিশনের নেতৃত্ব দানকারী বড় সংঘটন ব্রাদারহুড। ব্রাদারহুডের অতি উৎসাহী ইয়ং কর্মীরা আন্দোলন হাইজাক করে ওমরের মত মুসলিম প্রশাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। এতে দেশের ১০% মাইনরিটি যাদের বেশীর ভাগই পশ্চিমা স্টাইলের উচ্চ শিক্ষিত, সেনা বাহিনীর একটি অংশ যারা গণতন্ত্র চায়, রাজনীতিবিদদের একটি
অংশ যারা গণতন্ত্র চায়। এই কোয়ালিশনের বেশীর ভাগকে বাদ দিয়ে ব্রাদারহুড মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করতে যেয়ে মিশরের ১২টি বাজিয়েছে। মিশরের মুসলিম প্রশাসন ফেল করে দেশ এনার্কির দিকে যাচ্ছে। ব্রাদার হুডের কারণে মিশর ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের বগুড়ার শিবিরের কর্মীদের নিহত হওয়ার পর আমি একটু নার্ভাস হয়েছিলাম কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল শিবিরের পক্ষে কোন মিডিয়া নাই, জনগণকেও আন্দোলন মুখি দেখা যাচ্ছে না। কাজেই জামাত-শিবির বাংলাদেশের রাজনীতিতে বি এন পি ছাড়া জিরো।
বি এন পি ছাড়া জামাত শিবির জিরো একথা মনে রেখেই সেকুলিয়ার রাজনীতিবিদদের এগুতে হবে। আমরা পূর্বেই বলেছি, আবারও বলছি পাকিস্তানের স্বৈরাচারী মুসলিম শাসনের বিরোধিতা করেই বাংলাদেশের দামাল ছেলের-দল মুক্তিযুদ্ধ করে সেকুলিয়ার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছিল। সেখানে মুক্তি যুদ্ধ বিরোধী জামাত-শিবিরের উত্থান সম্ভব না বলেই মনে হচ্ছে ।
Quddus Khan USA
No comments:
Post a Comment