শরীফ উদ্দীন সন্দ্বীপী, কাতার
বিশ্বের ১ নম্বর ধনী রাষ্ট্র কাতার। তাদের মাথাপিছুআয় ১ লাখ ৩ হাজার ২৭০ ডলার। নিজেদের জনসংখ্যা মাত্র ৩ লাখ।বিদেশী রয়েছেন ১৬ লাখ। এর মধ্যেবাংলাদেশী ১ লাখ ১৭৫ হাজার। ২০০৬ সালে এখানে এশিয়ান কাপ ফুটবল সম্পূর্ণ হয়েছে। জানা গেছে, কাতারের ২৯ দিনের আয়ের টাকা দিয়ে ২০০৬ সালে এশিয়ান কাপখেলা সম্পূর্ণ করতে তারা সক্ষম হয়েছিলো। বর্তমানে তাদের অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে ২০২২ সালে বিশ্বকাপ ফুটবলকে নিয়ে। এই বিশ্বকাপ ফুটবল হতে যাচ্ছে দোহা কাতারে। এ খেলাকে কেন্দ্র করে তাদের চলছে নানান প্রস্তুতি। যেমন বহুমুখী ম্যাগা প্রজেক্ট, মেট্রো রেলওয়ে, কাতার-বাহরাইন ৪৮ কিলোমিটার কজওয়ে, স্টেডিয়াম, এয়ারপোর্ট, হোটেল, ওভারব্রিজ, রাস্তাঘাট, মার্কেট সহ বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে কাতার সরকার। ইতিমধ্যে কিছু কিছু কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। বাকি কাজ দ্রুত শেষ করতে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, ভারত, শ্রীলঙ্কা ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া সহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশ থেকে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ দক্ষ ও অদক্ষ শ্রমিক কাতারে আসলেও সেই হিসাবে বাংলাদেশ থেকে তুলনামূলক কম আসছে। অথচ কাতারে বাংলাদেশী লাখ লাখ দক্ষ-অদক্ষ শ্রমিকের চাহিদা রয়েছে। তবে, বাংলাদেশীদের জন্য আনন্দের বিষয় হলো সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে এই প্রথম বারের মতো প্রচুরপরিমাণ গৃহকর্মী নিচ্ছে কাতার সরকার, খুব শিগগিরই এই গৃহকর্মীআসা শুরু হতে যাচ্ছে কাতারে। কাতার বাংলাদেশ দূতাবাসের হিসাব মতে কাতারে বাংলাদেশী নাগরিক রয়েছে সর্বমোট এক লাখ পঁচাত্তর হাজার।প্রবাসে নারী শ্রমিক: বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গৃহকর্মী রয়েছে প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার ৮০ জন। যেমন সৌদি আরব ৩৫ হাজার, দুবাই ৬০ হাজার, লেবানন ৬০ হাজার, জর্ডানে ১৫ হাজার, মরিশাসে ১০ হাজার, কুয়েতে ৮ হাজার, মালয়েশিয়ায় ৭ হাজার ৫০০, বাহরাইনে ৫ হাজার, ওমানে ৫ হাজার, সিঙ্গাপুরে ৭০০, লন্ডনে ৪৫০, ইতালিতে ৪৩০ জন থাকলেও কাতারে কোন গৃহকর্মী ছিল না। বর্তমান সরকারের আন্তরিকতা আর কূটনৈতিক তৎপরতায় এখন কাতারে গৃহকর্মীর ভিসা চালু হতে যাচ্ছে।
বিশ্বের ১ নম্বর ধনী রাষ্ট্র কাতার। তাদের মাথাপিছুআয় ১ লাখ ৩ হাজার ২৭০ ডলার। নিজেদের জনসংখ্যা মাত্র ৩ লাখ।বিদেশী রয়েছেন ১৬ লাখ। এর মধ্যেবাংলাদেশী ১ লাখ ১৭৫ হাজার। ২০০৬ সালে এখানে এশিয়ান কাপ ফুটবল সম্পূর্ণ হয়েছে। জানা গেছে, কাতারের ২৯ দিনের আয়ের টাকা দিয়ে ২০০৬ সালে এশিয়ান কাপখেলা সম্পূর্ণ করতে তারা সক্ষম হয়েছিলো। বর্তমানে তাদের অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে ২০২২ সালে বিশ্বকাপ ফুটবলকে নিয়ে। এই বিশ্বকাপ ফুটবল হতে যাচ্ছে দোহা কাতারে। এ খেলাকে কেন্দ্র করে তাদের চলছে নানান প্রস্তুতি। যেমন বহুমুখী ম্যাগা প্রজেক্ট, মেট্রো রেলওয়ে, কাতার-বাহরাইন ৪৮ কিলোমিটার কজওয়ে, স্টেডিয়াম, এয়ারপোর্ট, হোটেল, ওভারব্রিজ, রাস্তাঘাট, মার্কেট সহ বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে কাতার সরকার। ইতিমধ্যে কিছু কিছু কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। বাকি কাজ দ্রুত শেষ করতে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, ভারত, শ্রীলঙ্কা ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া সহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশ থেকে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ দক্ষ ও অদক্ষ শ্রমিক কাতারে আসলেও সেই হিসাবে বাংলাদেশ থেকে তুলনামূলক কম আসছে। অথচ কাতারে বাংলাদেশী লাখ লাখ দক্ষ-অদক্ষ শ্রমিকের চাহিদা রয়েছে। তবে, বাংলাদেশীদের জন্য আনন্দের বিষয় হলো সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে এই প্রথম বারের মতো প্রচুরপরিমাণ গৃহকর্মী নিচ্ছে কাতার সরকার, খুব শিগগিরই এই গৃহকর্মীআসা শুরু হতে যাচ্ছে কাতারে। কাতার বাংলাদেশ দূতাবাসের হিসাব মতে কাতারে বাংলাদেশী নাগরিক রয়েছে সর্বমোট এক লাখ পঁচাত্তর হাজার।প্রবাসে নারী শ্রমিক: বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গৃহকর্মী রয়েছে প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার ৮০ জন। যেমন সৌদি আরব ৩৫ হাজার, দুবাই ৬০ হাজার, লেবানন ৬০ হাজার, জর্ডানে ১৫ হাজার, মরিশাসে ১০ হাজার, কুয়েতে ৮ হাজার, মালয়েশিয়ায় ৭ হাজার ৫০০, বাহরাইনে ৫ হাজার, ওমানে ৫ হাজার, সিঙ্গাপুরে ৭০০, লন্ডনে ৪৫০, ইতালিতে ৪৩০ জন থাকলেও কাতারে কোন গৃহকর্মী ছিল না। বর্তমান সরকারের আন্তরিকতা আর কূটনৈতিক তৎপরতায় এখন কাতারে গৃহকর্মীর ভিসা চালু হতে যাচ্ছে।
No comments:
Post a Comment